আমাদের দেশে ইদানিং অনেকেই অনলাইনে কাজ করে টাকা উপার্জনের দিকে ঝুঁকছেন। এই সেক্টরে অপার সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। অনেকেই চেষ্টা করছেন এই পথে হাঁটতে। অনেকেই সফল হয়েছেন, অনেকে হয়েছেন বা হচ্ছেন প্রতারিত। আবার অনেকে হয়ত জানেনই না কিভাবে কি করতে হয়।
আজকাল অনেক জায়গায় চোখে পড়ে "অনলাইনে উপার্জন করুন খুব সহজেই" টাইপের বিজ্ঞাপন। এদের বেশিরভাগই ভুয়া। তার উপর আছে ভুয়া পিটিসি সাইট গুলোর মন মাতানো অফার।
এখানে একটা কথা বলে রাখা ভাল, অনেকেই মনে করেন অনলাইনে উপার্জনের একমাত্র উপায় হচ্ছে 'ফ্রিল্যান্সিং' করা। এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। 'ফ্রিল্যান্সিং' করে উপার্জন করা যায় ঠিকই, কিন্তু তা অনেকগুলো অপশনের একটা মাত্র।
১. কোন কিছু শেখানোঃ ইদানিং অনলাইনে প্রশিক্ষণ দেওয়া ভীষণ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। বর্তমানে বিশ্বের অনেক নামি দামি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এই পন্থা অবলম্বন করছে। আপনিও এটা করতে পারেন খুব সহজেই। অনলাইনে যে বিষয়ে আপনি পারদর্শী সেই বিষয় শেখানো শুরু করতে পারেন। সেটা হতে পারে ফিজিক্স, কেমিস্ট্রির মত বিষয় থেকে অনালাইন আরনিং পর্যন্ত যেকোনো বিষয়।
২. কোন সেবা দিয়েঃ খুব কম আথবা কোনকোন ক্ষেত্রে কোনোরকম বিনিয়োগ ছাড়াই এই পদ্ধতিতে উপার্জন করা সম্ভব। অনলাইনে যে কোন ধরনের সেবা যেমন SEO প্রোডাক্ট রিভিউ ইত্যাদি অনেক সেবাই দিতে পারেন। এক্ষেত্রে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম ভাল উপায় হতে পারে।
৩. পণ্য তৈরি করা এবং বিক্রি করাঃ আপনার সার্ভিস বা সেবা অথবা অন্য যেকোনো প্রোডাক্ট তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন।
৪. বিভিন্ন সাইটের সদস্য হওয়া এবং চালিয়ে যাওয়াঃ অনলাইনে অনেক সাইট বা ফোরাম আছে যেখানে নিয়মিতভাবে ব্যবহারকারীদের সমস্যার সমাধান দিয়ে উপার্জন করা যায়। তবে এর জন্য প্রচুর সময়, দক্ষতা এবং একাগ্রতা থাকতে হবে।
৫. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর ধারণা খুব নতুন না হলেও বর্তমানে এটি খুবই জনপ্রিয়। সোজা কথায় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে অন্যের পন্যের বিজ্ঞাপন করে বিক্রি করা এবং সেখান থেকে বিক্রি বাবদ কমিশন পাওয়া।
৬. ওয়েবসাইট তৈরি করাঃ আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন বিক্রি করে উপার্জন করতে পারেন। এর জন্য অবশ্য আপনার ওয়েবসাইটটিকে কিছু লক্ষ্য পূরণ করতে হবে।
এগুলো হল মোটামুটি জনপ্রিয় এবং অপেক্ষাকৃত সহজ উপায়, এছাড়াও অনলাইনে উপার্জনের আরও অনেক উপায় আছে। তাহলে আর দেরি কেন ? শুরু করুন আপনার উপার্জন। তবে হ্যাঁ, যে পন্থাই অবলম্বন করুন না কেন, আপনাকে কিন্তু অবশ্যই তা আগে থেকে ভালোভাবে শিখে নিতে হবে। আর তা না হলে কিন্তু সাফল্ল্যের সোনার হরিণ আপনার হাতের মুঠোয় ধরা দেবে না।
আজকাল অনেক জায়গায় চোখে পড়ে "অনলাইনে উপার্জন করুন খুব সহজেই" টাইপের বিজ্ঞাপন। এদের বেশিরভাগই ভুয়া। তার উপর আছে ভুয়া পিটিসি সাইট গুলোর মন মাতানো অফার।
এখানে একটা কথা বলে রাখা ভাল, অনেকেই মনে করেন অনলাইনে উপার্জনের একমাত্র উপায় হচ্ছে 'ফ্রিল্যান্সিং' করা। এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। 'ফ্রিল্যান্সিং' করে উপার্জন করা যায় ঠিকই, কিন্তু তা অনেকগুলো অপশনের একটা মাত্র।
১. কোন কিছু শেখানোঃ ইদানিং অনলাইনে প্রশিক্ষণ দেওয়া ভীষণ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। বর্তমানে বিশ্বের অনেক নামি দামি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এই পন্থা অবলম্বন করছে। আপনিও এটা করতে পারেন খুব সহজেই। অনলাইনে যে বিষয়ে আপনি পারদর্শী সেই বিষয় শেখানো শুরু করতে পারেন। সেটা হতে পারে ফিজিক্স, কেমিস্ট্রির মত বিষয় থেকে অনালাইন আরনিং পর্যন্ত যেকোনো বিষয়।
২. কোন সেবা দিয়েঃ খুব কম আথবা কোনকোন ক্ষেত্রে কোনোরকম বিনিয়োগ ছাড়াই এই পদ্ধতিতে উপার্জন করা সম্ভব। অনলাইনে যে কোন ধরনের সেবা যেমন SEO প্রোডাক্ট রিভিউ ইত্যাদি অনেক সেবাই দিতে পারেন। এক্ষেত্রে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম ভাল উপায় হতে পারে।
৩. পণ্য তৈরি করা এবং বিক্রি করাঃ আপনার সার্ভিস বা সেবা অথবা অন্য যেকোনো প্রোডাক্ট তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন।
৪. বিভিন্ন সাইটের সদস্য হওয়া এবং চালিয়ে যাওয়াঃ অনলাইনে অনেক সাইট বা ফোরাম আছে যেখানে নিয়মিতভাবে ব্যবহারকারীদের সমস্যার সমাধান দিয়ে উপার্জন করা যায়। তবে এর জন্য প্রচুর সময়, দক্ষতা এবং একাগ্রতা থাকতে হবে।
৫. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর ধারণা খুব নতুন না হলেও বর্তমানে এটি খুবই জনপ্রিয়। সোজা কথায় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে অন্যের পন্যের বিজ্ঞাপন করে বিক্রি করা এবং সেখান থেকে বিক্রি বাবদ কমিশন পাওয়া।
৬. ওয়েবসাইট তৈরি করাঃ আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন বিক্রি করে উপার্জন করতে পারেন। এর জন্য অবশ্য আপনার ওয়েবসাইটটিকে কিছু লক্ষ্য পূরণ করতে হবে।
এগুলো হল মোটামুটি জনপ্রিয় এবং অপেক্ষাকৃত সহজ উপায়, এছাড়াও অনলাইনে উপার্জনের আরও অনেক উপায় আছে। তাহলে আর দেরি কেন ? শুরু করুন আপনার উপার্জন। তবে হ্যাঁ, যে পন্থাই অবলম্বন করুন না কেন, আপনাকে কিন্তু অবশ্যই তা আগে থেকে ভালোভাবে শিখে নিতে হবে। আর তা না হলে কিন্তু সাফল্ল্যের সোনার হরিণ আপনার হাতের মুঠোয় ধরা দেবে না।

No comments:
Post a Comment