মনে করুন আপনার কোম্পানি তে হয়ত একশ জন কর্মী আছে। তাদের সবাই কিন্তু এক না। একেক জনের কাজ করা, কথা বলা, যোগাযোগ রক্ষার ধরণ একেক রকম। সবার চিন্তা-ভাবনা এক না। কোন বিষয়ে সবারই ভিন্ন ভিন্ন মতামত থাকতে পারে। একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে সকলের মতামতকে গুরুত্তের সাথে বিবেচনা করা উচিত।
কিন্তু আপনার কর্মীদের মধ্যে কেউ কেউ থাকতে পারে একটু লাজুক স্বভাবের। আপনার উচিত তার লাজুক স্বভাবের কারন অথবা নির্দিষ্ট কোন পরিবেশে সে লাজুক হয়ে পড়ে তা খুঁজে বের করা। আপনি যদি তা না করেন, সেই কর্মী আপনার এবং কোম্পানির জন্য অনাকাঙ্ক্ষিত অবস্থার কারণ হতে পারে। একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে এর দায়ভার কিন্তু আপনার উপর বর্তাবে। অথবা এমনও হতে পারে কোন বিষয়ে তার কাছে খুব ভাল সমাধান বা উপায় আছে যা আপনারা চিন্তাও করেন নি।
তাই দেরি না করে আপনার টিম মেম্বারদের প্রতি মনোযোগ দিন। সতর্কভাবে লক্ষ্য করুন তাদের আচার-আচরন, প্রতিক্রিয়া ইত্যাদি। এখানে আপনার সুবিধার্থে লাজুক কর্মচারী সামলানোর কিছু কার্যকরী উপায় দেওয়া হলঃ
১. সম্পর্ক তৈরিতে সময় দিনঃ
লাজুক কর্মচারী কখনই কোন বিষয়ে স্বেচ্ছায় নিজের ভাবনা অন্যের সাথে শেয়ার করতে চায় না। তারা হীনমন্যতায় ভোগে। তার সাথে কোন বিষয় নিয়ে একান্তে আলাপ করুন। সেই বিষয় সম্পর্কে তার মতামত জানতে চান। তাকে উৎসাহ প্রদান করুন, তার আত্মবিশ্বাস বাড়েতে সাহায্য করুন। এভাবে ধীরে ধীরে তার সাথে আপনার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক সৃষ্টি হবে। মনে রাখবেন : লাজুক কর্মীদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে চেষ্টা করার সময় সহানুভূতিশীল , অসমালোচনামূলক আচরণ যোগাযোগের চাবিকাঠি।
২. জানুন কেন তারা লাজুকঃ
আপনি যখন তার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করবেন তখন বুঝতে চেষ্টা করুন ঠিক কি কারনে সে লাজুক।
সবসময় চেষ্টা করুন সে যাতে নিজের মত কাজ করার পরিবেশ পায়।
৩. তার সামর্থ্যকে কাজে লাগানঃ
গবেষণায় দেখা গেছে সামাজিক পরিস্থিতিতে লাজুক মানুষের মস্তিস্ক মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে। তাকে তৈরি হওয়ার সুযোগ এবং সময় দিন। প্র্যাকটিস এর জন্য সময় দিন। তাকে তার দায়িত্ব ভালমত বুঝিয়ে দিন এবং তাকে বোঝানোর চেষ্টা করুন এই কাজের জন্য সেই সেরা এবং সে না করলে কাজে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
৪. যোগাযোগের পছন্দনীয় মাধ্যম ব্যাবহার করুনঃ
লাজুক লোকেরা সাধারণত যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে সরাসরি কথা বলার চেয়ে বিভিন্ন মাধ্যম যেমন IM, Facebook, text message, E-mail ইত্যাদিতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। তাদের সাথে তাদের পছন্দনীয় মাধ্যম ব্যাবহার করে যোগাযোগ রক্ষা করুন। এতে করে তার সুচিন্তিত মতামত গুলো সে আপনার সঙ্গে শেয়ার করতে পারবে কোনরকম অস্বস্তি ছাড়াই।
৫. তার সীমাবদ্ধতাকে সন্মান করুনঃ
যারা কম কথা বলেন বা সহজে মানুষের সাথে মিশতে পারেন না; তাদের অনেক ধরনের পারিপার্শ্বিক বাঁধা থাকে। তারা বড় কোন সিদ্ধান্ত নিতে বা কোন খারাপ সংবাদ বস বা ক্লায়েন্ট কে দিতে বিব্রত বোধ করেন। তাদেরকে তাদের Comfort zone থেকে বেড়িয়ে আসতে সাহায্য করুন। তাকে বোঝানোর চেষ্টা করুন বাইরের পৃথিবী কিরকম। তবে, সীমা অতিক্রম করবেন না। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে।
এই পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করুন, কর্মীদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখুন। লাজুক সেই কর্মীটিই হতে পারে আপনার প্রতিষ্ঠানের বড় সম্পদ।
কিন্তু আপনার কর্মীদের মধ্যে কেউ কেউ থাকতে পারে একটু লাজুক স্বভাবের। আপনার উচিত তার লাজুক স্বভাবের কারন অথবা নির্দিষ্ট কোন পরিবেশে সে লাজুক হয়ে পড়ে তা খুঁজে বের করা। আপনি যদি তা না করেন, সেই কর্মী আপনার এবং কোম্পানির জন্য অনাকাঙ্ক্ষিত অবস্থার কারণ হতে পারে। একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে এর দায়ভার কিন্তু আপনার উপর বর্তাবে। অথবা এমনও হতে পারে কোন বিষয়ে তার কাছে খুব ভাল সমাধান বা উপায় আছে যা আপনারা চিন্তাও করেন নি।
তাই দেরি না করে আপনার টিম মেম্বারদের প্রতি মনোযোগ দিন। সতর্কভাবে লক্ষ্য করুন তাদের আচার-আচরন, প্রতিক্রিয়া ইত্যাদি। এখানে আপনার সুবিধার্থে লাজুক কর্মচারী সামলানোর কিছু কার্যকরী উপায় দেওয়া হলঃ
১. সম্পর্ক তৈরিতে সময় দিনঃ
লাজুক কর্মচারী কখনই কোন বিষয়ে স্বেচ্ছায় নিজের ভাবনা অন্যের সাথে শেয়ার করতে চায় না। তারা হীনমন্যতায় ভোগে। তার সাথে কোন বিষয় নিয়ে একান্তে আলাপ করুন। সেই বিষয় সম্পর্কে তার মতামত জানতে চান। তাকে উৎসাহ প্রদান করুন, তার আত্মবিশ্বাস বাড়েতে সাহায্য করুন। এভাবে ধীরে ধীরে তার সাথে আপনার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক সৃষ্টি হবে। মনে রাখবেন : লাজুক কর্মীদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে চেষ্টা করার সময় সহানুভূতিশীল , অসমালোচনামূলক আচরণ যোগাযোগের চাবিকাঠি।
২. জানুন কেন তারা লাজুকঃ
আপনি যখন তার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করবেন তখন বুঝতে চেষ্টা করুন ঠিক কি কারনে সে লাজুক।
সবসময় চেষ্টা করুন সে যাতে নিজের মত কাজ করার পরিবেশ পায়।
৩. তার সামর্থ্যকে কাজে লাগানঃ
গবেষণায় দেখা গেছে সামাজিক পরিস্থিতিতে লাজুক মানুষের মস্তিস্ক মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে। তাকে তৈরি হওয়ার সুযোগ এবং সময় দিন। প্র্যাকটিস এর জন্য সময় দিন। তাকে তার দায়িত্ব ভালমত বুঝিয়ে দিন এবং তাকে বোঝানোর চেষ্টা করুন এই কাজের জন্য সেই সেরা এবং সে না করলে কাজে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
৪. যোগাযোগের পছন্দনীয় মাধ্যম ব্যাবহার করুনঃ
লাজুক লোকেরা সাধারণত যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে সরাসরি কথা বলার চেয়ে বিভিন্ন মাধ্যম যেমন IM, Facebook, text message, E-mail ইত্যাদিতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। তাদের সাথে তাদের পছন্দনীয় মাধ্যম ব্যাবহার করে যোগাযোগ রক্ষা করুন। এতে করে তার সুচিন্তিত মতামত গুলো সে আপনার সঙ্গে শেয়ার করতে পারবে কোনরকম অস্বস্তি ছাড়াই।
৫. তার সীমাবদ্ধতাকে সন্মান করুনঃ
যারা কম কথা বলেন বা সহজে মানুষের সাথে মিশতে পারেন না; তাদের অনেক ধরনের পারিপার্শ্বিক বাঁধা থাকে। তারা বড় কোন সিদ্ধান্ত নিতে বা কোন খারাপ সংবাদ বস বা ক্লায়েন্ট কে দিতে বিব্রত বোধ করেন। তাদেরকে তাদের Comfort zone থেকে বেড়িয়ে আসতে সাহায্য করুন। তাকে বোঝানোর চেষ্টা করুন বাইরের পৃথিবী কিরকম। তবে, সীমা অতিক্রম করবেন না। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে।
এই পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করুন, কর্মীদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখুন। লাজুক সেই কর্মীটিই হতে পারে আপনার প্রতিষ্ঠানের বড় সম্পদ।

No comments:
Post a Comment